Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

 

মুজিব বর্ষের কর্মপরিকল্পনা, সরকারের নির্বাচনী অঙ্গীকার, অষ্টম পঞ্চবার্ষিকী কর্মপরিকল্পনা এবং ২০৩০ সালের মধ্যে এসডিজি অর্জনে প্রাণিজাত পণ্যের যথাযথ উৎপাদন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বাজার ব্যবস্থার সংযোগ জোরদারকরণ, পণ্যের বহুমুখীকরণ, ফুড সেফটি নিশ্চিতকরণ এবং ক্যাটল ইনস্যুরেন্স ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হবে। গবাদিপশুর আধুনিক খামার ব্যবস্থাপনায় কৃষকদের উদ্বুদ্ধকরণের জন্য উঠান বৈঠক আয়োজন, উপজেলায় একটি স্মার্ট লাইভস্টক ভিলেজ স্থাপন এবং মডেল খামারসমূহে পরিদর্শনের ব্যবস্থা করা হবে। কৃষক প্রশিক্ষণ, প্রজেনী শো এবং মাঠসহকারী ও স্বেচ্ছাসেবীদের সহযোগিতায় কৃষকদের কৃত্রিম প্রজনন প্রযুক্তি গ্রহণে সচেতন করে তোলা হবে। উন্নত জাতের ঘাষ চাষের সুবিধা সৃষ্টির লক্ষ্যে ক্যাম্পাস নার্সারি ও কৃষক পর্যায়ে প্রদর্শনী নার্সারি স্থাপন করা হবে। সারাবছর গুনগত মানসম্মত গোখাদ্যের সরবরাহ নিশ্চিতকরণের জন্য এনএটিপি প্রকল্পের সহযোগীতায় কৃষকদের মাঝে খড় প্রক্রিয়াজাতকরণ ও কাঁচা ঘাস সংরক্ষণ প্রযুক্তির বিস্তার ঘটানোসহ ঘাসের বাজার সৃষ্টির পদক্ষেপ নেয়া হবে। এলডিডিপি প্রকল্পের সহযোগীতায় বাজার ব্যবস্থাপনায় প্রাণিজাত দ্রব্যাদির মূল্য সংযোজনের পদক্ষেপ প্রচলনের মাধ্যমে কৃষকদের সহায়তা করা হবে। প্রতিটি ইউনিয়নে ভ্যাকসিনেসন, চিকিৎসা ও ডিওয়ার্মিং ক্যাম্প আয়োজনের মাধ্যমে কৃষকদের রোগ প্রতিরোধ কার্যক্রমে উদ্বুদ্ধ ও সচেতন করা হবে। কৃষকদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আধুনিক খামার ব্যবস্থাপনার সাথে পরিচিত করা, জলবায়ু পরিবর্তঞ্জনিত পরিবর্তিত অবস্থায় সাথে অভিযোজিত করা এবং প্রযুক্তিগত জ্ঞানের ঘাটতি মেটানো হবে। সফল খামারীদের পুরষ্কৃত করা, সার্টিফিকেট প্রদান ইত্যাদির মাধ্যমে প্রণোদনা প্রদান করা হবে। প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য ডাটাবেইজ হালনাগাদের পদক্ষেপ নেয়া হবে। সর্বপরি, দেশের প্রাণিসম্পদ খাতে সাথে সংশ্লিষ্ট SDG-এর ৯ টি অভীষ্ট ও ২৮টি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর ইতোমধ্যে যে কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করেছে তা বাস্তবায়নে উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর সচেষ্ট থাকবে ও কাজ করে যাবে।

২০২২-২৩ অর্থবছরে দেবীগঞ্জ উপজেলায় প্রাণিসম্পদ খাতে সম্ভাব্য অর্জন সমূহঃ

  • দুধ, মাংস ও ডিমের উৎপাদন যথাক্রমে ২০  হাজার মেঃ টন, ১৯ হাজার  ৪৬০ মেঃ টন ও ২.০ কোটিতে উন্নীতকরণ।
  • হাঁস-মুরগি ও গবাদিপশুর রোগ প্রতিরোধ প্রায় ৫ লক্ষ ৯৩ হাজার ২০০ মাত্রা টিকা প্রয়োগ করা হবে।
  • প্রায় ২৭ হাজার ৯০০ গবাদিপশু ও ১ লক্ষ ৩৯ হাজার ৫৭০ হাঁস-মুরগির চিকিৎসা প্রদান করা হবে।
  • প্রায় ৭ হাজার ৭৪৩ টি গাভীকে কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে জাত উন্নয়নের ব্যবস্থা নেয়া হবে।
  • গবাদিপশু-পাখি পালনের সক্ষমতা বৃদ্ধির ৬১ টি উঠান বৈঠকের মাধ্যমে ৬৫৫ জন পালনকারীকে সচেতন করা হবে।
  • গবাদিপশু-পাখি পালনের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য  ৫৫৮ জন খামারীকে এবং ৫৬ জন মাংস প্রক্রিয়াজাতকারীকে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে।
  • ১২ একর স্থায়ী ঘাস চাষ সম্প্রসারণ করা হবে।
  • ১০৬ টি খামার/ফিডমিল/হ্যাচারী পরিদর্শন করা হবে।
  • ৪ টি খামার রেজিস্ট্রেশন ও নবায়ন এবং ২ টি মোবাইল কোর্ট পুরিচালনা করা হবে।